পুষ্টির ঘাটতিঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহারের ফলে ভিটামিন B12, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের শোষণে ব্যাঘাত ঘটতে পারে । ফলে অ্যানিমিয়া, হাড় ও পেশি দুর্বলতা হতে পারে ।
কিডনি সমস্যাঃ ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) এবং কিডনিতে প্রদাহ (নেফ্রাইটিস) হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ।
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশনঃ পাকস্থলীর অ্যাসিড স্তর কমে যাওয়ায় ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসাইল (C. difficile) নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার কারণ হতে পারে ।
পেট ফাঁপা ও বাড়তি অ্যাসিড উৎপাদনঃ দীর্ঘদিন অ্যাসিডিটি ওষুধ সেবনে পেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। ফলে হজমের সমস্যা, গ্যাস, বা পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে । ওষুধ ছেড়ে দিলে রিবাউন্ড অ্যাসিডিটি হতে পারে, যেখানে পেট স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি অ্যাসিড তৈরি করে ।
হার্টের সমস্যাঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবনের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে, বিশেষত যদি কোনো ব্যক্তির হার্টের রোগের পূর্বে ঝুঁকি থাকে ।